Inqilab Logo

মঙ্গলবার ১৯ নভেম্বর ২০২৪, ০৪ অগ্রহায়ণ ১৪৩১, ১৬ জামাদিউল সানী ১৪৪৬ হিজরি

প্রশ্ন : সরকার প্রথমে ১০/১২ দিনের জন্য সবকিছু বন্ধ করে দিল। পরে আবার বাড়িয়েছে। শোনা যাচ্ছে, আরও বাড়তে পারে। যে কারণে সবকিছু বন্ধ করে দেওয়া হলো, আমরা কি তা মানছি? কেউ কেউ বলছেন, যদি করোনা বাংলাদেশে মহামারী রূপ ধারণ করতো, তাহলে এতদিনে তা স্পষ্ট হয়ে যেত। এসব বলে বলে তারা কেউ কেউ বলতে চাচ্ছে, হুজুররা শুধু শুধু মসজিদে যাওয়া থেকে মুসল্লীদের বারণ করছে, সরকার অকারণেই সবকিছু বন্ধ করে দিয়েছে। আসলে কি হচ্ছে? কি হতে পারে? আর আমাদের কি করণীয় বলবেন?

উত্তর : বাংলাদেশ এখনো শঙ্কামুক্ত নয়, আল্লাহ না করুন আগামী ২০/২৫ দিন পরেও কোভিড১৯ মহামারী রূপ নিতে পারে। ইতালিতে প্রথম করোনা রোগী শনাক্ত হবার ৪৫ দিনের মাথায় মহামারী ছড়িয়ে পড়ে । স্পেনে শনাক্তের ৫০ দিনের মাথায় । যুক্তরাষ্ট্রে ৫৫ দিনের...



এই মহামারীর সময়ে যেখানে সরকার বলছে দূরত্ব বজায় রাখার জন্য। হোম কোয়ারেন্টাইন নাম দিয়ে সকলকে ঘরে আবদ্ধ থাকতে বলছেন। কিন্তু আমরা জানি মহামারী আল্লাহর পক্ষ থেকে এসে থাকে। আল্লাহ যদি কবুল করেন, দোয়ার মাধ্যমে তা চলে যেতে পারে। এমতাবস্থায় মসজিদে অবস্থান করা (তাবলীগ জামাত) অথবা দোয়া মাহফিল করে যদি আল্লাহর কাছে ক্ষমা চাওয়া যায়, তা কি দোষনীয় হবে?

উত্তর : অবশ্যই দোষনীয় হবে। কেননা, এই মুহূর্তে তাবলীগী জামাত, দোয়া মাহফিল ও লোকসমাগম এড়িয়ে চলাই ইসলামের নির্দেশ: ইবনে হাজর আসকালানী (রহ.) মহামারি সম্পর্কে তার অনবদ্য গ্রন্ত্র ‘বিযলুল মাউন ফি ফাযলুত ত্বাউন’ এ দুটি ঘটনা উল্লেখ করেছেন। দামেস্কে একবার মহামারি...











আর্কাইভ
রোব সোম মঙ্গল বুধ বৃহ শুক্র শনি
গত​ ৭ দিনের সর্বাধিক পঠিত সংবাদ